শিরোনাম

6/recent/ticker-posts

Header Ads Widget

বৃহত্তর কুষ্টিয়া জেলার ৭৫ হাজার ৭শ ৪৭হেক্টর জমিতে পাট উৎপাদন পাট লক্ষ্যমাত্রা উৎপাদন ৩৭ লাখ ৫হাজার ৫০ মেট্রিক টন।


শামিম হাসান খানঃ

বিশ্বের মধ্যে বাংলাদেশ পাটের জন্য বিখ্যাত পাটের আর এক নাম সোনালী আঁশ বলা হয়। সরকার প্রধান প্লাষ্টিক বস্তা পন্য বহন নিষিদ্ধ করায় বর্তমানে পাট চাষীরা পাটরে আবাদের ঝুকে পড়েছে। দেশের মধ্যে ফলন ও মানের দিক দিয়ে বৃহত্তর কুষ্টিয়া জেলা সর্বোচ্চ স্থান অধিকার করেছে । বর্তমানে পাটের বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা রয়েছে । বৃহত্তর কুষ্টিয়া জেলার অধিকাংশ মানুষ কৃষির উপর নির্ভরশীল । এরমধ্যে পাট ও পিয়াজ অন্যতম ফসল । পূর্বে এই এলাকার কৃষকরা বৃষ্টির পর পাটের বীজ বপন করতো । বীজ বপন করার ১০/১৫ দিনের মধ্যেই আবার ঘনঘন বৃষ্টি হতো । কোন প্রকার সেচের ব্যবস্থা ছিলো না । রৌদ-বৃষ্টি ও আবহাওয়া পাটের অনুকুলে থাকার কারণে পাটের উৎপাদন ভালো হতো । কিন্তু অতি বৃষ্টির ফলে পাটের আবাদ ক্ষতি হয়েছে এরপরও কৃষকরা সে পাটের ক্ষতি পুসিয়ে নিয়েছে।এবছরে এই বৃহত্তর কুষ্টিয়া জেলার ৭৫ হাজার ৭শ ৪৭ হেক্টর জমিতে পাটের আবাদ করা হয়েছে । বর্তমানে পাটের অবস্থান খুবই সন্তোষজনক। । বর্তমানে বৃুহত্তর জেলার ১৩ টি উপজেলা  বিভিন্ন স্থানে পাট কর্তন পানিতে জাগ দিয়ে সহ সোনালী  আঁশ  সংগ্রহ চলছে । উল্লেখ্য সাড়ে ৭ বিঘা জমির সমান ১ হেক্টর , ৫ মন সমান এক বেল। বৃহত্তর কুষ্টিয়া জেলায় ৭২ হাজার ৮১ হেক্টের জমিতে পাট চাষ করা হয়েছে। এর মধ্যে কুষ্টিয়া জেলায় পাট আবাদ করা হয়েছে ৩৯ হাজার ৫ শ ১৭ হেক্টের।পাট উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ১৯লাখ ৭৫ হাজার ৪০ মেট্রিক টন পাট উৎপাদন সম্ববনা রয়েছে। চুয়াঙ্গায়া জেলায় পাট আবাদ  করা হয়েছে ১৬ হাজার ৫শ ৩০ হেক্টের পাট উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ৮লাখ ২৫ হাজার ৮শ মেট্রিক টন পাট উৎপাদন সম্ববনা রয়েছে।  ও মেহেরপুর জেলায় পাট আবাদ ১৯ হাজার ৭শ হেক্টের জমিতে পাট উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ৯লাখ ৫হাজার  মেট্রিক টন পাট উৎপাদন সম্ববনা রয়েছে।

বর্তমানে পাট চাষী প্রতি মন পাট ২৫শ হতে ২৭শ টাকার মধ্যে বিক্রয় করছে।


  


Post a Comment

0 Comments