শিরোনাম

6/recent/ticker-posts

Header Ads Widget

কুমারখালী স্বাধীন পোল্ট্রি ফার্মের কার্যক্রম বন্ধের নির্দেশ দেওয়ার পর ও বন্ধ হয়নি অবৈধ পোল্ট্রি ফার্ম।

শামিম হাসান খানঃ
কে এই স্বাধীন বিশ্বাস । তার ক্ষমতার উৎস কোথায়।
কুমারখালী নন্দলালপুর ইউনিয়নের পুটিয়া গ্ৰামের আনোয়ার বিশ্বাস ছেলে স্বাধীন। অবৈধ ভাবে গড়ে হয় এই পোল্ট্রি ফার্ম।
কুষ্টিয়া পরিবেশ অধিদপ্তর, উপ পরিচালক মোহাম্মদ আতাউর রহমান সাক্ষরিত দুটি নোটিশ ৭/৭/২০২০ ইং তারিখে এবং ১৭/৮/২০২০ ইং তারিখে স্বাধীন পোল্ট্রি ফার্মের বিরুদ্ধে ১৫/৩/২০১৯ ইং তারিখে এলাকাবাসী অভিযোগের ভিত্তিতে পরিবেশ ১৯৯৫ সালের ১২ ধারা অনুযায়ী পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র ছাড়া ও ১৯৯৭ এর ৭ (৪ )ধারা । পোল্ট্রি ফার্ম কার্যক্রম বন্ধ সহ কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়। এই বিষয়ে কুষ্টিয়া পরিবেশ অধিদপ্তর উপ পরিচালক মোহাম্মদ আতাউল রহমান জানান স্বাধীন পোল্ট্রি ফার্ম নোটিশের কোন জবাব দেয়নি।নিয়ম অনুযায়ী তিন বার নোটিশ দেওয়া হবে। দুইটি নোটিশ দেওয়া হয়েছে। আর একবার দেওয়া হবে ।ব্যবস্থা না নিলে আমারা নিজেরাই আমরা সরোজমিনে গিয়ে ব্যবস্থা গ্রহণ করবো। এই বিষয়ে কুমারখালী নির্বাহি কর্মকর্তা রাজীবুল ইসলাম খান স্বাধীন পোল্ট্রি ফার্মের কার্যক্রম বন্ধ করবার এমন নোটিশ সম্পর্কে আমার জানা নেই। পরিবেশ অধিদপ্তরে কোন ছাড় পত্র না নিয়ে বছরের পর বছর ক্ষমতার জোরে। তারিকু ইসলাম স্বাধীন, পোল্ট্রি ফার্ম গড়ে তুলেছে।
এই পল্টি ফ্রার্ম বিরুদ্ধে এলাকাবাসীরা জানায়।
মুরগির খামারের বিষ্ঠার দুর্গন্ধে অতিষ্ঠ এলাকাবাসী। গ্রামের ঘনবসতিপূর্ণ এলাকায় ক্ষমতার জোরে খামারটি স্থাপন করা হয়েছে। এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) কাছে প্রতিকার চেয়ে এলাকাবাসী একটি লিখিত অভিযোগ করেছিল। লিখিত অভিযোগ কারি ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়। বর্তমানে খামারে প্রায় ৪-৫ হাজার মুরগি রয়েছে। মুরগির বিষ্ঠার কারণে এলাকার পরিবেশ দূষিত হচ্ছে। বিষ্ঠার দুর্গন্ধে খামারের চারদিকে মানুষের বসবাস করা দায় হয়ে পড়েছে। পানিনিষ্কাশনের ব্যবস্থা নেই। খামারের চারপাশে বসতবাড়ি। তীব্র দুর্গন্ধ পাওয়া যাচ্ছে। স্কুল কলেজ পড়ুয়া শিক্ষার্থীদের এই দুর্গন্ধে র কারণে লেখাপড়া বন্ধ প্রায়। প্রতিবাদ করলেই হুমকি দেওয়া হয়। গ্রামের বাসিন্দা দিদার হোসেন পিতা : ফজলুল জানান ‘আমার বাড়ির পাশেই খামার। ফ্রার্ম থেকে সব সময় দুর্গন্ধ ছড়ায়। ঘনবসতিপূর্ণ এলাকা থেকে খামারটি সরানোর জন্য ইউপি চেয়ারম্যানের কাছে অভিযোগ দিয়েছিল গ্রামবাসী। তিনি ব্যবস্থা নেননি। পরে ১৫/১৩/১৯ ডিসেম্বর কুমারখালী ইউএনওর কাছে অভিযোগ দেওয়া হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তাকে তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়। প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা নূর আলম বলেন এই বিষয়ে স্বাধীন কাছে অধিদপ্তরের অনুমতি নেওয়া হয়েছে কি, না, তা ফ্রার্ম মালিকের কাছে জানতে চাওয়া হয় সঠিক কোন সদ উওর দেন নি। খামারটি স্থাপনের ক্ষেত্র পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড় পত্র নেই তা হলে কেমন করে চলেছে প্রশাসনের সামনে স্বাধীন পল্টি ফ্রার্ম।
এমনি অভিযোগ সচেতন মহলের।
Image may contain: 1 person
Mosarof Hossain, Md Nayan and 2 others

Post a Comment

0 Comments